পোস্টগুলি

স্বপ্ন সবসময় বড় করে দেখা উচিৎ এবং তা পূরণে সর্বোচ্চ চেষ্টা করা প্রয়োজন।

স্বপ্ন মানুষকে বাঁচার অনুপ্রেরণা যোগায়। স্বপ্নহীন মানুষ উদ্দেশ্য বিহীন পথিকের মতো। যার স্বপ্ন যতো সুন্দর সে জীবণটাকে ততো সুন্দরভাবে সাজাতে পারে। তাই "স্বপ্ন দেখা" ছাত্রজীবন থেকেই শুরু করা প্রয়োজন। এতে স্বপ্ন পূরণে অনেক বেশি সময় পাওয়া যায়। স্বপ্ন নানা রকমের হতে পারে। যেমন, কারও স্বপ্ন তার সুন্দর পরিবারকে ঘিরেই সীমাবদ্ধ। কারওর স্বপ্ন শহরের নামকরা কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। আবার কারও স্বপ্ন তার থেকেও উচু লেবেলের" ক্যারিয়ারে ভালো কিছু করা"। কেউ ডাক্তার হতে চায়, কেউ বা ইঞ্জিনিয়ার, আবার কারওর দু'বেলা - দু'মুঠো খাবার পেলে মুখে তৃপ্তির ছোয়া মেলে। স্বপ্ন যেমনই হোক প্রতিটি স্বপ্নের সাথে পরোক্ষভাবে হলেও ক্যারিয়ার জড়িত। ক্যারিয়ারে ভালো কিছু করতে পারা প্রতিটি মানুষের কাছে আলাদা একটি স্বপ্ন। স্বপ্ন যে ধরণের-ই হোক না কেন তবু বড় করে দেখা উচিৎ এবং তা পূরণের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা প্রয়োজন। সবচেয়ে ভাল হয় রুটিন তৈরি করে কাজ করতে পারলে। আরও একটি কথা স্বপ্ন পূরণে কখনো প্রতিদিনের জন্য ছোট ছোট লক্ষ্য ঠিক করা উচিৎ নয়। বরং প্রতিদিন যতো বেশি সম্ভব কাজ করে যাওয়া প্রয়োজন য

হতাশা কেন আসে? কেনই বা এমন প্রতিবন্ধকতা? এর থেকে পরিত্রানের উপায় কি?

ভাল কিছু পেতে হলে অনেক সাধনা প্রয়োজন। রাতের পর রাত জেগে তার পেছনে প্রচুর সময় দেওয়া প্রয়োজন। সুন্দর একটা স্বপ্নকে সত্যি করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করা প্রয়োজন। সবাই যখন গভীর নিদ্রায় আচ্ছন্ন তখনও কাজ করার পূর্ণ মানসিকতা থাকা প্রয়োজন। তবেই প্রকৃত বিজয়ের আনন্দ অনুভব করা সম্ভব হবে। আমাদের জীবণের অনেকটা সময় আমরা "ডিপ্রেশন" এর পেছনে নষ্ট করি। অথচ সেই সময় যদি নিজেকে "ডেভেলপ" করার পেছনে ব্যায় করতাম তবে কখনোই ডিপ্রেশনের শিকারে পরিণত হতাম না। আমাদের স্কুল লাইফ থেকেই মাথার মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ভালোভাবে লেখাপড়া করতে হবে এবং তারপর ভাল চাকরি করতে হবে। কিন্তু তাদের কে বোঝাবে আজকাল স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সার্টিফিকেট নামক যে ডিগ্রি দেওয়া হয় তা চাকরি পাওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়। যখন কেউ লেখাপড়া শেষ করেও চাকরির মুখ দেখে না তখন হতাশ হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। বাঁচার তাগিদে কিংবা ভালো থাকার জন্য ক্যারিয়ারে কিছু করার অবশ্যই প্রয়োজন আছে তবে শুধু চাকরির পেছনেই কেন ছুটতে হবে? এক্ষেত্রে একটু ব্যাতিক্রমী পথে হাটা কি অন্যায়? সবচেয়ে বড় কথা নিজেকে শুধু একাডেমিক লেখাপড়ার মাঝে সিমাবদ্

অসহায়ত্ব সেটা যখন তুমি জানো তোমাকে কি করতে হবে কিন্তু তুমি তা করতে পারছো না।

জীবণের একটা সময় এসে বুঝতে পারি আমরা কত অসহায়। বিশেষত তখন যখন আমরা ভুল করি। ভুল করার সময় কেউই বুঝতে পারে না তারা কত বড় ভুল করতে যাচ্ছে। তারা এটাও জানে না এর পরিণাম কি? ভুল করা স্বাভাবিক। তবে কেউ ভুল করলে তা শুধরিয়ে না দিয়ে তার পাশে না থাকা অস্বাভাবিক। ভুল সবাই করে, ছোট বড় সব বয়সের মানুষ ভুল করে। কেউ নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে তা থেকে শিক্ষা নিয়ে দ্বিতীয়বার একই ধরণের ভুল করা থেকে নিজেকে বিরত রাখে। আর কেউ ধীরে ধীরে ডিপ্রেশনের মধ্যে ডুবে গিয়ে নিজেকে খারাপ থেকে অধিকতর খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দেয়। যারা ভুল থেকে শিক্ষা নেয় তারাই প্রকৃত হিউম্যান ব্যিং... আমি আমার এতটুকু জীবণে অনেকবার পরাজিত হয়েছি, অনেকবার ডিপ্রেশনের স্বিকার হয়েছি। কিন্তু কখনোই হার মেনে নেয় নি। না কখনো নিব। যতোবার হেরেছি ততোবার নতুন উদ্মোমে শুরু করেছি, নতুন করে স্বপ্ন সাজিয়েছি, ঘুরে দাড়িয়েছি। আমার বাবা-মা কে ধন্যবাদ তারা আমাকে সামনে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত না করলেও কখনো মানসিক চাপ দেন নি, কোনো কাজে (আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে) জোর করেন নি। জীবণ একটা খরস্রোতা নদী কারণ এই নদী যেমন প্রবাহমান জীবণ ও তেমন প্রবাহমান। কখনোই থেমে থাকে ন

২০১৯ কে স্বাগতম

পহেলা জানুয়ারি ইংরেজি নববর্ষ আজ। গত রাতেই ২০১৮ বিদায় নিয়ে নতুন বছরের আগমন ঘটেছে। সেই সাথে শীত ও পাল্লা দিয়ে জানান দিচ্ছে তার হিংস্রতা। এসময় সূর্যের ছায়াতলে বসে রোদ পোহাতে কি মজাটাই না লাগে.... আজ হুমায়ন আহম্মদের মেঘের ওপর বাড়ি গল্পটি পড়ে শেষ করলাম। এটিই আমার পড়া উনার প্রথম লেখা। স্কুলে থাকা-কালীন সময়ে উনার নাম অনেক শুনেছি। শুনেছিলাম উনার লেখায় নাকি জাদু আছে কিন্তু কখনো তাঁর লেখা পড়ার সৌভাগ্য হয়ে ওঠেনি। তাই আজ যখন সুযোগটা পেলাম তখন সেটা হাতছাড়া করতে চায়নি। কলেজ লাইফে অনেক কিছুই পড়তে মন চাইবে কিন্তু দূর্ভাগ্যবশত বাবা-মা এটাকে কখনোই ভাল চোখে দেখে না। তারা পড়া বলতে শুধু রসকষহীন একাডেমিক বইগুলিকেই বোঝেন। যেন এগুলো ছাড়া অন্যসব বই নয়, কাগজে মুদ্রণরত স্তুপমাত্র। এসময়টাতে বিভিন্ন ধরণের মোটিভেশনাল (অনুপ্রেরণামূলক) বই পড়তে ভাল লাগলেও টাকা দিয়ে বই কিনে বই পড়া অনেকটা আমাবর্শ্যার রাতে চাঁদ দেখার মত। তারপরও বিভিন্ন ধরণের ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও ই-বুকের বহু-ব্যাবহার পাঠকদের মনে স্বস্তি এনে দিয়েছে। বই আমাদের প্রশান্তি দেয়, হতাশাগ্রস্থদের সঠিক পথের সন্ধান দেয় এবং চিন্তা-চেতনাকে প্রশস্ত করতে সাহায্য

শিখতে হলে বেশি বেশি পড়ার অভ্যাস করুন

কেউ কখনো মাতৃগর্ভ থেকে শিক্ষা নিয়ে দুনিয়াতে অাসে না। যদি আসতো তবে সবাই সমান জ্ঞানের অধিকারী হতো। সুতরাং আপনার তৃতীয় হাত কেটে ফেলুন। কি চমকে গেলেন? হ্যা ঠিকি শুনেছেন! আপনার তৃতীয় হাত তথা অযুহাত দেওয়া বন্ধ করুন। আমি পারব না বা আমাকে দিয়ে হবে না এ ধরণের মানসিকতা ত্যাগ করুন। আপনি অবশ্যই পারবেন যদি চেষ্টা করেন, লেগে থাকেন। মনে রাখবেন দূর্বল মানসিকতা সফলতার পথে সবচেয়ে বড় বাধা। শেখা ও আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর মক্ষম উপায় হচ্ছে পড়া। তাই নিয়মিত কিছু না কিছু পড়ার অভ্যাস করুন। এতে সামনে এগিয়ে যাওয়ার নতুন নতুন আইডিয়া পাবেন।

কবিতাঃ বৃষ্টি ভেজা রাতে (POem: Bristi Veja Rate)

ছবি
কবিতাঃ বৃষ্টি ভেজা রাতে মোঃ পারভেজ হোসেন      বৃষ্টি ভেজা রাতে... যখন তুমি থাকবে আমার পাশে রাত-বিরাতে আবদার করবে, চলো না দু'জন আজ ভিজি বৃষ্টির লোনা জলে। মানা করে বলব তোমায় কি দরকার বৃষ্টি বিলাস? সর্দি লেগে যাবে যখন কষ্ট তুমি পাবে তখন... অভিমানে ঠোট ফুলিয়ে, মুখটা ঈষৎ লালচে করে বলবে তুমি আমার পানে চোখটি রেখে আগের মত বাসনা-ভাল। কি প্রয়োজন? আমার কথা শোনার তখন!! কবিতা: বৃষ্টি ভেজা রাতে (Bristi Veja Rate) ডাইরীর কথা (Dirir Kotha) কাছে গিয়ে তোমার ওই হাতটি ধরে নিব তোমায় দু'বাহুতে তুলে, থাকতে পারবে কি তখন আমার ওপর রাগটি করে                                              [হয়তো না]                তুমি হয়তো দিবে তখন আমার কপালে ভালোবাসা একে নয়তো তুমি মুখ বেকিয়ে আমার দিকে চোখ পাকিয়ে,  বলবে অভিমানে  আদিক্ষেতা আর ভাল লাগে না ধূর-ছাই।       [ সমাপ্ত ] Last Edited: Jun 24, 2021

কবিতাঃ আমার তুমি

ছবি
কবিতাঃ আমার তুমি মোঃ পারভেজ হোসেন আমার তুমি, সে তুমি যাকে নিয়ে দিবা-রাত্রি স্বপ্ন বুণী আমার তুমি, সে শুধুই তুমি যে আমার হৃদয়ের অর্ধাঙ্গিনী। আমার তুমি, সে-তো তুমি যার জন্য সকাল-সন্ধ্যা সুখ কিনি। আমার তুমি, সে তুমি যে আমার, আমি শুধুই তার-ই। আমার তুমি, সে সত্যিই তুমি যাকে নিয়ে সাজিয়েছি আমার-ধরণী আমার তুমি, সেও তুমি যার জন্য নিদ্রা ছেড়ে কবিতা লিখি আমি। আমার তুমি, সে তিনি আমার হৃদপিন্ডের ধুক-ধুকানির কারণ যিনি। এ কোন তুমি? আমার হৃদয়ে ভালোবাসার- সংস্পর্শে বুঝে নিও তুমি।              [সমাপ্ত]